Smart Job Update

IBPS, SSC, Railway, Bank সহ সর্বশেষ সরকারি চাকরি, যোগ্যতা, আবেদন ও গুরুত্বপূর্ণ আপডেট বাংলায়।

Breaking

💬 আমাদের Telegram গ্রুপে যুক্ত হন

🔗 Join Telegram

📘 আমাদের Facebook পেজ Follow করুন

👍 Follow on Facebook

🎥 আমাদের YouTube চ্যানেলে যুক্ত হন

👉 Subscribe Now

বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

শরবিন্দু বন্দোপাধ্যায় - তুঙ্গভদ্রার তীরে প্রশ্ন উত্তর আলোচনা - Part 2

 আজকের UGC NET And WB SET Syllabus অধ্যায়ের শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় রচিত "তুঙ্গভদ্রার তীরে" উপন্যাসটির Part 2 প্রশ্ন উত্তর আলোচনা করা হলো।

শরবিন্দু বন্দোপাধ্যায় -  তুঙ্গভদ্রার তীরে প্রশ্ন উত্তর আলোচনা


শরবিন্দু বন্দোপাধ্যায় - তুঙ্গভদ্রার তীরে প্রশ্ন উত্তর আলোচনা : Bangla UGC NET WB SET


  • মন্দোদরীর বয়স আনুমানিক ৪০ বছর
  • ১৮ বছর আগে মন্দোদরীর কলিঙ্গদেশে আগমন হয়।
  • এক নৌকা থেকে অন্য নৌকায় দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য নৌবহরের সাধারণ রীতি ছিল শাঁখ বাজানো।
  • আশঙ্কাজনক কিছু হলে ডংকা বাজানো হতো।
  • প্রথম সাঁতারুর নাম ছিল বলরাম।

  • ডুবন্ত লোকটির হাতে ছিল দুটি বংশদন্ড ।
  • প্রথম ময়ূরপঙ্খী নৌকায় অর্জুন বর্মাকে তোলা হয়েছিল
  • ময়ূরপঙ্খী নৌকায় দুটি রইঘর ।
  • যেদিন অর্জুন বর্মাকে জল থেকে তোলা হলো সেদিন ছিল শুক্লা ত্রয়োদশী। 
  • নৌকার ছাদ পাটাতন থেকে তিন হাত উঁচু।
  • বলরাম কর্মকার বঙ্গদেশের লোক।
  • মাতুল চিপিটককে কলিঙ্গরাজ ভান্ডারী পদে নিযুক্ত করেন।
  • কুড়ি বছর আগে কলিঙ্গরাজ চতুর্থ ভানু দেব যখন দক্ষিণ দেশের এক সামন্ত কন্যাকে বিবাহ করে আনেন ,তখন চিপিটক মূর্তি শ্যালক হিসেবে এসেছিল। 
  • চিপীটক হল দধি ও গুড় সহযোগে ভৃত্ত পরিজনের জলপান।
  • চিপিটক মূর্তির আদি নাম ছিল হরিআপ্পা কৃষ্ণমূর্তি।
  • চিপিটক নাম হওয়ার পেছনে দুটো কারণ।
  • এক ভৃত্তদের চিপিটক বিতরণ।
  • তার চিপিটকের ন্যায় চ্যাপ্টা নাক।
  • বলরাম অর্জুন বর্মার নাম ভেবেছিল দন্ড পানি।
  • অর্জুন বর্মা গুলবর্গা থেকে এসেছে। 
  • অর্জুন বর্মা যবনদের হাত থেকে বাঁচতে ভীমা নদীতে ঝাঁপ দিয়েছিল।

  •  ভিমা কৃষ্ণা নদীতে মিশেছে ।
  • বলরাম জাতিতে কর্মকার।
  •  বর্ধমান দামোদর নদীর তীরে অবস্থিত।
  • লোহা কিনতে বলরাম জংলিদের কাছে যেত।
  • চিপিটক যখন অর্জুন বর্মাকে জেরা করছিল তখন রসরাজ সুশ্রুত সংহিতা পড়ছিলেন। 
  • হাঙর মুখী নৌকা থেকে জয়দেব গোস্বামী রচিত গান ভেসে আসে
  •  বিজয় নগরের যে পাহাড়ের চূড়ায় প্রাতরাশে ধুনি জ্বলে সেটি হলো হেমকূট পর্বত।
  •  বিজয়নগরে মোট সাতটি প্রাকার ।
  • বিজয়নগরের তটরেখার পূর্ব সীমান্তের বিস্তীর্ণ ঘাটের নাম কিল্লাঘাট।
  • রাজা কলিঙ্গ রাজকন্যাদের আনতে নিজের প্রতিভূস্বরূপ পাঠিয়েছিলেন কুমার কম্পন দেবকে ।
  • বিদ্যুন্মালাকে জলে ডুবে যাওয়া থেকে বাঁচিয়েছিলেন অর্জুন বর্মা
  •  অর্জুন ও বিদ্যুন্মালা মে দ্বীপে আটকে পড়েছিল সেখানে টিট্টিভ পাখির শব্দ পাওয়া গিয়েছিল।
  •  অর্জুন বর্মা যাদব বংশের।
  •  বহমনী রাজ্যের রাজধানীর নাম গুলবর্গা ।
  • অর্জুন বর্মার পূর্বপুরুষেরা যোদ্ধা ছিলেন। 
  • তারা গুলবর্গের উপকণ্ঠে জমিজমা ,বাসগৃহ করেছিল। 
  • অর্জুন বর্মার পূর্বপুরুষেরা কৃষ্ণার উভয় তীরে বসতি স্থাপন করেছিলেন।
  •  কিন্তু ভাগ্যক্রমে তাদের যবনের অর্থাৎ মুসলমানদের অধীনে থাকতে হয়েছিল।

  • যখন যবন এসে গুলবর্গায় রাজধানী স্থাপন করল তখন অর্জুন বর্মার পূর্বপুরুষের রাজ যুদ্ধ ব্যবসা ত্যাগ করলেন, কারণ যুদ্ধ হলো যবনদের পক্ষ নিয়ে স্বজাতিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে।
  •  অর্জুন বর্মার পিতা গণিত ও জ্যোতিষ বিদ্যার পারদর্শী ছিলেন।
  •  অর্জুন বর্মার দশ বছর বয়সে মাতা মারা যায়। অর্জুন বর্মা বেদিয়াদের কাছ থেকে গুপ্ত বিদ্যা শিখেছিল।
  • অর্জুন বর্মা ও তার পিতাকে মুসলমানে পরিণত করার চেষ্টা করেছিল আহমেদ শাহ।
  •  অর্জুন বর্মার পিতার বয়স হয়েছিল 50 বছর। অর্জুন বর্মাদের বাড়ি থেকে বিমা নদীর দূরত্ব অর্ধক্রোশ।।
  • কলিঙ্গরাজ কন্যাদের চতুর্দলায় করে রাজবাড়ীর উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিলেন।
  • বিজয়নগরের তিনটি গিরি সিংহের নাম হেমকূট ,মতঙ্গ ও মালয়াবন্ত।
  • বিজয়নগরের প্রধান রাজপথের নাম পানসুপারি রাস্তা।
  • রাজপুরী রক্ষন ও পৌর জলের সেবা করে নারী বাহিনী।
  • বিজয়নগর রাজপুরীতে প্রতিহারিনী সংখ্যা ৭০০ জন।
  • বিজয়নগর রাজ্যের প্রধান সেনাপতি ও মহাসচিব হলেন লক্ষন মল্লপ।
  • সাতশত প্রতিহারিনীর প্রধান নায়িকা পিঙ্গলা। রাজকীয় সভাটি দ্বিভূমক ।
  • সভা গৃহের নিম্নতলে সভা বসে দ্বিতীয় তলে তিনটি মহল ।
  • রাজসভা হইতে শতহস্ত দূরে রাজকীয় ট্ঙ্কলাচলের পাশে প্রকাণ্ড দ্বিভুমক অতিথি ভবন।
  • সভাগৃহের দ্বিতীয় তলের তিনটি মহলের একটিতে মহারাজ দিবাকালে বিশ্রাম করেন।
  • দ্বিতীয়টি রাজার পাঠশালা ।তৃতীয়টি কলিঙ্গ রাজকন্যাদের বাসস্থান নির্দিষ্ট করা হয়েছে।
  • রাজগুরু বিদ্যুন্মালাকে পম্পাপতির মন্দিরে পুজো দিতে বলেছিলেন।
  • রাজগুরু তিন মাস বিবাহ স্থগিত রাখতে বলেছিলেন ।
  • রাজগুরু শ্রাবণ মাসে বিবাহের তিথি নক্ষত্র দেখবেন বলেছিলেন ।
  • পান সুপারি রাস্তা দৈর্ঘ্যে ১২ শত হাত লম্বা।
  • পান সুপারি রাস্তা প্রস্থে ৪০ হাত।
  • বিজয়নগরের স্ত্রী পুরুষ কেউই পাদুকা পরিধান করে না ।
  • রাজা যতক্ষণ রাজপুরীর মধ্যে থাকে তিনিও পাদুকা ধারণ করেন না।

শরবিন্দু বন্দোপাধ্যায় এর উপন্যাস তুঙ্গভদ্রার তীরে:

  1. বিজয়নগরে কেবল তুরানি তিরন্দাজরা স্থুল বিষচর্যের ফৌজি জুতা পড়ে ।
  2. মুসলমানেরা চামড়ার শূড় তোলা নাগরা পড়ে।
  3. বিজয়নগর গোলাপ ফুলের জন্য বিখ্যাত।
  4. অর্জুনকে মালিনী যূথী অশোক ফুলে গাঁথা মালা পরিয়ে দিল। 
  5. মালাটির দাম তিন দ্র্ম্ম।
  6. কিরাত পায়রা ও বাজ পাখির খেলা দেখাচ্ছিল।
  7. গুপ্তচর ধরা পড়লে তার শাস্তি ছিল হাতি দিয়ে পিষে মারা ।
  8. আবদর রজ্জাক ইরান দেশের রাজদূত।
  9. যে গ্রামে মন্দোদরী ও চিপিটক উঠেছিল সেই গ্রামের পুরনো মোড়ল মারা যায় ৯৩ বছর বয়সে।
  10. রাজগুরু কুর্মদেব বিদ্যুন্মালাকে পম্পা সরোবরের স্নান করার নির্দেশ দিয়েছিলেন ।
  11. রাজগুরু পদ্মফুল দিয়ে পম্পাবতীর পূজা করতে বলেছিলেন।
  12. রাজকুমারী গণের প্রতিদিন পুজো দিতে যাওয়ার ঘটনা বলরাম ও অর্জুন পানের দোকান থেকে জানতে পেরেছিল। 
  13. উপন্যাসে বীরভদ্রের মন্দির,রামস্বামীর মন্দির মল্লিকার্জনের মন্দিরের উল্লেখ আছে।
  14. গুপ্তচরটি তার নাম বলেছিল বেঙ্কটাপ্পা। 
  15. পম্পা সরোয়ারে যে পাখি অর্জন ও বলরাম দেখতে পেয়েছিল সেটি হল বক ।
  16. দেবদাসী যে রাগে গান ধরেছিল সেটি হল জয়মঙ্গল।
  17. বিজয়নগরের রাজবৈদ্য হলেন দামোদর স্বামী। রাজা দেবরায়ের পাট রানী অর্থাৎ বড় রানী পদ্মালয়াম্বিকা।
  18. পদ্যালয়ার বয়স ২৫ বছর।
  19. তিনি যুবরাজ মল্লিকার্জুনকে গর্ভে ধারণ করেছিলেন।
  20. রাজবংশের নিয়ম রানী পুত্রবতী হলে তার নামের সঙ্গে অম্বিকা শব্দ জুড়ে দেওয়া হবে।

তুঙ্গভদ্রার তীরে উপন্যাসের প্রশ্ন উত্তর আলোচনা:

  • মধ্যমা রানীর নাম শংকটা। তার মহলে মহারাজ ছাড়া আর কারো প্রবেশাধিকার নেই ।
  • কনিষ্ঠা রাণীর নাম বিলোলা দেবী।
  • বীরবিজয়দেব রান্না করতে ভালবাসতেন।
  • বীরবিজয়দেব ছয় মাস রাজত্ব করেছিলেন।
  • বিজয় রায় জ্যৈষ্ঠ পুত্র দেবরায় কে ভালবাসতেন।
  • মধ্যমপুত্র বিজয়ের প্রতি তার মন ছিল নিরপেক্ষ। 
  • কনিষ্ঠ পুত্র কম্পনকে তিনি গভীরভাবে বিদ্বেষ করতেন। 
  • পৌরজন বিজয় রায় কে আড়ালে পাগল বাবা বলে ডাকতো।
  • বিজয়নগর রাজ্যে কেবল যে মহারাজ দেবরায় কে ভালোবাসতেন না তিনি হলেন কম্পন দেব।
  • বিজয়নগরের মোট সৈন্য সংখ্যা ১১ লক্ষ্য।
  • কুমার বিজয় রায়ের সাথে যত সংখ্যা সৈন্য আছে সেটি হল ৩০ হাজার ।
  • অর্জুনের লাঠি চড়াকে যে পাখির সাথে তুলনা করা হয়েছে সেটি হল সারস পাখি।
  • বামনদেব দৈবজ্ঞ পণ্ডিতের বাসা রামস্বামী মন্দিরের পাশে।।
  • কোথায় পূজো দিলে ছেলে হবে বলেছেন তাম্বল পসারিনী— শিখিধ্বজের মন্দিরে ।
  • বামন দেব অর্জুনকে আবার আসতে বলেছিলেন শ্রাবণের অমাবস্যার পর।
  • বিজয়নগর এর প্রধান রাজদূতের নাম অনিরুদ্ধ। অনিরুদ্ধ ১০ বছর ধরে দ্বৌতকার্য করছে।
  • বিজয় রায় আহারে বসে ছিলেন তা সত্ত্বেও অর্জুন ও অনিরুদ্ধ স্কন্ধাধারে উপস্থিত হওয়ার সাথে সাথে তার সামনে ধরে নিয়ে আসা হলো কারণ রাজদূত যখনই আসুক তখনই তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিতে হইবে ইহাই রাজকীয় নিয়ম।
  • দূর থেকে গোধূলি আলোয় বিজয়ের আয়ের সৈন্য বাসাটি দেখাইতেছে একটি বিরাট গো গৃহের মত কারণ অসংখ্য গরুর গাড়ি পাশাপাশি সাজাইয়া বিপুল আয়তন একটি চক্রব্যুহ রচিত হইয়াছে। 
  • পিঙ্গলা অর্জুন বর্মাকে বাজ পাখির ন্যায় তুলনা করেছে।
  • শিষ্ট মুসলমানেরা মনে মনে ভয় পায় এবং সেই ভয় চাপা দেওয়ার জন্য অত্যাচার করে কারণ মুসলমানেরা সংখ্যায় মুষ্টিমেয়, হিন্দু সংখ্যা শত গুণ ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

If you have any questions please ask

Dilei