নমস্কার বন্ধুরা আজ আমাদের আলোচনার বিষয় তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় এর "রাধা" উপন্যাস।উপন্যাসের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর এবং তথ্য নীচে আলোচনা করা হলো।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাধা উপন্যাসের প্রশ্ন উত্তর UGC NET SET Syllabus
রাধা উপন্যাসের প্রশ্ন উত্তর আলোচনা:
- ১৮ শতকের তৃতীয় দশক শেষ।
- ভারতবর্ষে মুঘল আমলে চলছে।
- সুবে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার রাজধানী মুর্শিদাবাদ।
- তখন দেওয়ান ও সুবেদার ছিলেন জাফর খাঁ নসিরী নাসির জঙ্গ মুর্শিদকুলি খাঁ।
- জাফর খাঁ এর মধ্যে জামাতা সুজাউদ্দিন ।
- তখন টাকায় পাঁচ মন চাল পাওয়া যেত ।
- বীরভূম জেলার অজয় নদীর ধারে ইলামবাজার গঞ্জ।
- ইলামবাজারের পশ্চিমে জনু বাজার, উত্তরে সুখ বাজার।
- ঢাকায় মসলিনের কাপড় ,মুর্শিদাবাদ বিষ্ণুপুরে রেশম কাপড় ,গ্রামে গ্রামে আটপৌরে কাপড়ের তাঁতের কথা বলা হয়েছে।
- ফিরিঙ্গিদের কারবার ছিল তুলো ও কাপড়ের।
- ইলামবাজারে সবচেয়ে বড় কারবার ছিল লাক্ষার।
- অজয় এর কূলে গাছ আর পলাশ গাছে 'লা' এর চাষ হতো।
- লা থেকে রং ,আলতা, গালা তৈরি হতো। এগুলো দিল্লিতে চালান করা হতো।
- মুর্শিদাবাদের দরবারে গালার ওপর মোহরের ছাপ দিয়ে গোপনীয় পত্র পাঠানো হতো ।
- নবাব সুজাউদ্দিনের রংমহল ছিল চেহেলসতুনে।
- চেহেলসতুনে ছিল গালার আসবাব খেলনা।
- বিলাস ভবন ফররাবাগে গালার বিরাট বড় গাছ ছিল ।গাছটিতে সবুজ পত্রপল্লব, লাল ফুল, টোকা টোপা টোপা হলুদ ফল ছিল।
- এক ঝাঁক কালো কুচকুচে মৌ চুটকি পাখি, সর্ষের আকারের রাঙা চোখ, প্রবাল রঙের ঠোঁট নিয়ে বসেছিল। এই গাছটি ইলামবাজারের কারিগরেরা এখানকার গালা দিয়ে তৈরি করেছিল।।
- ইলামবাজার কে এলেম বাজারও বলা হত।
- ফাল্গুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের প্রথম সোমবার ছিল অমাবস্যা।
- শিব চতুর্দশীর পরদিন মৌনি অমাবস্যা ।
- এই রাত্রিতে গঙ্গাস্নান অক্ষয় পূর্ণ।
- পাঞ্জাবের শেখ সওদাগরেরা কাশ্মীরি জাফরান নিয়ে আসবে।
- ভগবান বিষ্ণুর দ্বাদশ মাসে দ্বাদশ যাত্রা শ্রেষ্ঠ যাত্রা হল দোলযাত্রা।
- ইলাম বাজারের প্রান্ত দেশে অজয়ের ক্রোশ তিনেক দূরে শ্রীমন জয়দেব গোস্বামীর শ্রীপাট কেন্দুলী।
- এরপর কথোপকথন শুরু হয় মা ও মেয়ের।
- মায়ের নাম কৃষ্ণদাসী ।
- মেয়ের গোবিন্দমোহিনী।
- ইলামবাজার ঘাটে মোহিনী মায়ের সাথে এসেছে গালার চুরি পরতে ।
- জনু বাজার ও ইলাম বাজারে বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের আখড়ার অধিকারিনী কৃষ্ণদাসী ও মোহিনী।
- লোকে এদের বৈষ্ণবী নটি বলে।
- বৈষ্ণবী নটির কারণ হলো মা কৃষ্ণদাসী তরুণ বয়সে নাম গান করত ।কিন্তু ক্রমে ইলাম বাজারের ঐশ্বর্যের মোহে নটি হয়ে পড়েছে। তবে পুরোপুরি নটী নয় ।কারণ নটী পাড়ায় থাকে না ,নটীর মতো সাজেনা ।বৈষ্ণবীর মতো তিলক কাটে, চূড়া বেঁধে চুল বাঁধে,প্রভুর সেবা করে ।
- কৃষ্ণদাসীর আখড়ায় মুর্শিদাবাদের জর্দা ও আতরের গন্ধ ভেসে আসে তাতেই সে নটি হিসেবে পরিচিত।
- কৃষ্ণদাসী বৈরাগী বাউলদের শীর্ষস্থানীয় সাধক প্রেমদাস বাবাজির আখড়ার উত্তরাধিকারী।
- কৃষ্ণদাসীর খেতাব মা জি।
- দাসী মোহিনীকে সাবধানে রাখে।
- মোহিনীর বয়স ১৫ ।
- দাসিরর যখন কুড়ি বছর বয়স ছিল তখন মোহিনীর জন্ম হয়।
- দাসী মোহিনীকে চুরি কিনতে দিতে যেতে চায় না।
- বাজারে বেরোলে শিশ,হাসি অশ্লীল কথা বলে নদছারের দল ঠোকড়াতে আসবে তাই দাসী মোহিনীকে লুকিয়ে রাখে।
- উত্তর দিকে ইলামবাজার এর জনু বাজার গঞ্জে ভয়ের কারণ আছে সেটি হল রাধা রমন দাস সরকারের পাষণ্ড বংশধর অক্রুর সরকার।
- রাধারমন সরকার ধ্বনি ব্যবসা দার।
- রাধারমনের সাধন কৃষ্ণ কৃষ্ণদাসী যাতায়াত করে। রাধারমনের ছেলে অক্রুর মাতাল।নারীদেহের প্রতি তার লোভ।নিকশ কালো বন্য বর্বর জাতীয় মেয়েদের পেছনে উন্মত্ত লালশায় ছোটে ।
- ছেলের মতি ফেরাতে রাধারমন মোহিনী কে চায় দাসীর কাছে ।
- বাঁদিকে বনের ভিতর তার বিলাস কুঞ্জে অনুচরেরা শবরি জাতীয় মেয়েদের এনে দেয় , অক্রুর তাদের ভোগ করে ভোরবেলা ইলামবাজার ফেরে।
- অক্রুর কথা দেয় মোহিনিকে পেলে সে সব ব্যভিচার ছেড়ে দেবে।
- কিন্তু দাসী তার সোনার পুতুলের মত মেয়েকে দেবে না অক্রুর এর হাতে ।
- অজয়ের দক্ষিণ দিকে বিশাল শালবন।
- প্রেমদাস বাবাজি একটি ছেলেকে আশ্রয় দিয়েছিলেন তার নাম গোপাল দাস।
- গোপাল দাস কৃষ্ণ দাসী কে সাধন সঙ্গিনী করে নিয়ে এসেছিল ,কিন্তু বছর যেতেই তাদের সন্তান হলো মোহিনী।
- এরপরে গোপাল দাস মারা গেল ।
- কৃষ্ণদাসীর শ্বশুর প্রেমদাস ও শাশুড়ি রাইদাসী বৈষ্ণবী ।
- এই উপন্যাসে মহুয়া ও পলাশ ফুলের কথা বলা হয়েছে।
- মহুয়া ফুল খেয়ে দাসি ও মোহিনী নেশা করেছিল।
- গোপী দাস বাবাজি পথে পথে একতারা বাজিয়ে গান গায়।
- " নবীন সন্ন্যাসী আসলে কে" তাকে নিয়ে সবার মধ্যে আলোচনা চলেছিল।
- কয়ো বৈরাগী অর্থাৎ ভিক্ষুক নবীন সন্ন্যাসীর খোঁজ নিয়ে এসেছিল।
- কয়ো বৈরাগী কাকের মতো কালো, কণ্ঠস্বর কর্কষ, পা দুটো কাকের পাখার মতই অশ্রান্ত ও দ্রুত।
- কৃষ্ণদাসীর পাটের শাড়ি পড়ে মোহিনী পূজার কাজ করে।
- কৃষ্ণদাসী দাস সরকারের কুঞ্জে গিয়েছিল ।
- " রাজার ছেলে সন্ন্যাসী" শ্যাম রুপার গড়ের মধ্যে মঠ তৈরি করবে এই কথা কয়ো বলেছিল।
- রাধারমন দাস সরকারের ঘরের দেয়াল গুলির মাঝখানে ব্রজলীলার অধ্যায় গুলি সুন্দর করে লেখা। মানভঞ্জন, রাসলীলা ,বস্ত্রহরণ, দোললীলা। মুসলমানী আমলের লতাপাতা দিয়ে সাজানো।
- চার দেয়ালে আটটি দেয়াল গিরিতে জোড়া
- শামাদানে ১৬ বাতিরর আলোতে ঘর উজ্জ্বল।
- ঘরে পিলসুজের যে প্রদীপ ছিল সেটি জ্বলছিল ঘিয়ে।
- সন্ধ্যার সময় দুগ্ধ স্বর দিয়ে আফিম খেয়ে তারপর তামাক খাওয়ার ফলে দাস সরকারের চোখ দুটি লাল হয়ে গিয়েছিল।
- ত্বরিতানন্দ অর্থাৎ গাঁজা (তুরিয়ানন্দ)।
- নবীন সন্ন্যাসী আসলে বড় জমিদার। উপাধি রায় চৌধুরী। নবীন সন্ন্যাসীর পূর্বপুরুষেরা ছিল বামন পন্ডিত ।
- পাঠান আমলে গৌড়ের সুলতান খুশি হয়ে মোটা ব্রহ্মত্রের সনদ দেন ।
★উপন্যাসের শেষ গান দিয়ে ।গানটি হল –
"ও সে গোপন মনের গুপ্ত বৃন্দাবন ।
হোক না লক্ষ্য কুরুক্ষেত্র
বৃন্দাবনে অহরহ মিলন। "
আরও পড়ুন : কালীপ্রসন্ন সিংহের হুতোম প্যাঁচার নকশা উপন্যাসের প্রশ্ন উত্তর - Bangla UGC NET SET Unit 4
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাধা উপন্যাসের ছোট প্রশ্ন উত্তর :
- উপন্যাসের পরিচ্ছেদ সংখ্যা 15 টি ।
- ঔপন্যাসিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় উপন্যাসটি উৎসর্গ করেছেন শ্রীযুক্ত প্রেমেন্দ্র মিত্র পরমমিত্র বরেষু।
- রাত্রি প্রভাতে শুক্লপক্ষের প্রতিপদে আরম্ভ হবে মাধবপক্ষ।
- পূর্ণ তিথি পূর্ণিমায় মাধবের রং খেলা হোলি উৎসব।
- পলাশ ফুল শুকিয়ে রঙে পরিণত হতো।
- কাশ্মীরি জাফরান ,আতর, ঘোড়া প্রভৃতি বাজারে নিয়ে আসবে পান্ডজাবের শেখ সওদাগর।
- হোলি বাংলার প্রাণ চৈতন্য সচিবালন্দন মহাপ্রভুর জন্মতিথি।
- কৃষ্ণদাসীর বয়স ৩৫।
- মোহিনীর ঘাটের বাজারে চুড়ি পরার ইচ্ছা ।
- বর্ধমান জেলার মধ্যে অজয়ের দক্ষিণের শালবন চলে গেছে বোলপুর পর্যন্ত।
- ঢাকা থেকে বাংলার রাজধানী আসে মুর্শিদাবাদে।
- শালবনের ভিতর বাঁকুড়া মেদিনীপুরের মধ্য দিয়ে পুরীর পথ।
- মোহিনী কৃষ্ণ দাসীকে মহুয়াফুল খেতে দিয়েছিল।
- প্রেমদাস যখন নাম গান করতেন তখন বিগ্রহের কাঁধের উপর থেকে উত্তরীয় খসে পড়তো।
- গরুর নাম ছিল মঙলি।
- প্রেমদাসের বৈষ্ণবী আসামের মেয়ে ছিল।
- মহারানা দ্বিতীয় জয়সিং তিনমূর্তি সেবা অধিকার পেয়ে বৈষ্ণব ধর্মের অভিভাবক হয়ে ওঠেন।
- জয় সিং আচার্য কৃষ্ণদেব কে সর্বপ্রথম বাংলাদেশে পাঠালেন।
- কাশী ভারতের সর্বময় সর্ববিদ্যার মহা কেন্দ্র।
- কৃষ্ণদেবের সঙ্গে বিচার সভা বসে কাটোয়ার কাছে মোকাব লাল মাটিতে ।
- বৈষ্ণবাচর্য কৃষ্ণদেবের বিপরীতে বসেন।
- শ্রীনিবাস ঠাকুরের বংশধর শ্রী রাধা মোহন ঠাকুর এবং পাশে বসেন শ্রীখন্ডের নরহরি সরকার ঠাকুরের বংশধর।
- ছমাস বিচার সভা চলেছিল।
- কুন্দ দেব রাধা মোহন ঠাকুর এর কাছে দীক্ষা গ্রহণ করেন।
- কেন্দুবিলে তীর্থ দর্শনে এসে মহান্তের গদি স্থাপন করেন।
- বর্ধমান রাজ সরকারের ব্যয়ে ১৬১৪ শকাব্দ বা ১৬৯২ খ্রিস্টাব্দের নতুন ন চূড়ার মন্দির তৈরি হয়।
- শ্যাম রুপার দুর্গে বল্লাল সেন সেন এর সাথে বিরোধ করে লক্ষণ সেন বাস করেন।
- কয়ো একটি নীলা খুঁজে পেয়েছিল ।
- মাধবানন্দকে প্রথম গীতগোবিন্দের শ্লোক শোনায় গ্রামের বৈষ্ণবী।
- কেশবাপনন্দ লালা বংশের লোক।
- সুখ বাজারে যাদবানন্দের মাথা ফাটিয়ে দেয়।
- মোহিনীর পিতামহী ছিল কামরূপের মেয়ে।
- উপন্যাসের ঘটনা কাল ১১৪৬ সাল (হিজরী ১১৫১ থেকে ১৭৪৯ খ্রিস্টাব্দ।)।
- আনন্দ চাঁদ কে কালী মনত্রে দীক্ষা দেন ব্রজমোহন ভট্টাচার্য ।
- মাধবানন্দ পুরী যাওয়ার পথে মঠ তৈরি করেন। মাধবানন্দ গোপাল আনন্দকে তরবারি আঘাতে হত্যা করে।
- মাধবানন্দ রহিমকে হত্যা করেন।
- মাধবানন্দ অক্রুরের শিরচ্ছেদ করেন ।
- সফররাজ সিংহাসনে বসার এক বছর পরেই আলীবর্দী খাঁ তাকে পরাজিত করে নবাব হন।
- আলীবর্দী খার আমলে পাঁচটি বর্গীয় আক্রমণ হয়:
★প্রথম আক্রমণে আসে ভাস্কর পণ্ডিত।
★ দ্বিতীয় আক্রমণে আসে রঘুজি ভোসলে ।
★তৃতীয় আক্রমণে আসেন পেশোয়া বালাজি রাও।
★ চতুর্থ আক্রমণে আসে ভাস্কর পণ্ডিত।
★ পঞ্চম আক্রমণে আসে রঘুজি ভোসলে।
- পঞ্চম বর্গী আক্রমণের সময় সিরাজউদ্দৌলার বয়স ১৬ পূর্ণ হয়নি।
- পঞ্চম অধ্যায়ে শ্যমরুপার গড় ত্যাগ করার ১৬ বছর পরের ক্ষোভে জল্পনা শুরু হয়।
- মাধবানন্দ শ্যামরুপার ঘর ছেড়ে যাওয়ার পথে বিশ্রাম নিতে গিয়ে শিবলিঙ্গ খুঁজে পান।
- নাদীরশাহ নূর বাইকে চার হাজার রুপিয়া দামে বাদশা মোহাম্মদ শাহের থেকে কিনতে চায় ।
- রঘুজী ভোসলে পঞ্চম আক্রমণে এসে বর্ধমান এ ঢুকে নয় লক্ষ টাকা আদায় করেন এক মাসে।
- সেরিনা বেগমের কবরে লোকে ফুল দিত , চিরাগ জ্বালাতো, গীতি রচনা করতো।
- মারাঠা পথে আক্রম আক্রমণ না করে তাই বেসরকারি মীর হাবিবের কাছ থেকে আদেশপত্র সংগ্রহ করেছিল।
- বরগির আক্রমণ নিয়ে গান বেধেছিল গঙ্গারাম।
- মুর্শিদাবাদের পর বালুচরের গঙ্গারাম ঘাটে বাধা বিলাসী এক শেঠের ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেন।
- গোটা হিন্দুস্তানের দু'জায়গায় কেবল প্রতিবাদের তলোয়ার ওঠে– এক, চৌমুঠায় জাতেরা আর দুই, গোকুলের সন্ন্যাসীরা।
- মাধবানন্দ কংসারির ভান্ডারে খাস তহবিলে বছরে ২০ হাজার টাকা জমা করেন।
- পলাশীর যুদ্ধের পর প্রায় চার মাস অতিক্রান্ত এই সময় প্রেক্ষাপটে উপন্যাসের সমাপ্তি।
- গোকুলানন্দের জন্ম যমুনার তটভূমির এক গ্রামে।
- বংশগত পেশা নৌকা চালানো ।
- আগ্রার উত্তরে গাওঘাটে তারা খেয়া নৌকা চালাত।
- গাওঘাট বিখ্যাত খেয়াঘাট।
- বাদশা মোহাম্মদ স্যার যে তখন আখতার গোকুলানন্দের বাপ খুড়া কে হত্যা করে।
- বাঁশরীওয়ালী প্যারেবাঈ আসলে মোহিনী।
- অচল সিং মীরজাফরের দলের লোক ফৌজদার মোহন সিং এর বেটা সোহন সিং কে জুটিয়ে ফৌজদার হয়।
- মীরজাফর খাদেম হোসেনকে পূর্ণিয়ায় পাঠায় অচল সিংহের বিরুদ্ধে।
- সন্ন্যাসীরা গ্রাম ধুলিস্যাৎ করে মান্দার পাহাড়ের বনের দিকে পালাবার পথে চলে যায়।
- হাতির পায়ে পৃষ্ঠ হয়ে মাধবানন্দ মারা যান ও তার বুকের ওপরে মোহিনী দেহত্যাগ করেন ।
Disclaimer:
Bengali UGC NET SET Syllabus এর নকশা ও উপন্যাস অধ্যায়ের তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাধা উপন্যাসের সমগ্র তথ্য ও প্রশ্ন উত্তর আলোচনা করা হলো।
প্রতিটি প্রশ্ন উত্তর উপন্যাসটি আমি নিজে থেকে পড়ে, প্রতিটি লাইন থেকে সংগ্রহ করেছি এবং বিখ্যাত লেখকদের গ্রন্থের সাহায্যও নিয়েছি।
তোমাদের মতো যারা ইউজিসি নেট সেটের জন্য পড়াশোনা করছে তাদেরকে সাহায্য করার জন্য লিংকটি অবশ্যই তাদের সাথে শেয়ার করে দেওয়ার অনুরোধ রইলো। যাতে তাদেরও তোমাদের মত সুবিধা হয়।
অনুগ্রহ করে কেউ কপি করে কোনরকম অন্যান্য ওয়েবসাইটে নিজেদের নামে চালানোর চেষ্টা করবে না।
পড়াশোনাার ক্ষেত্রে তোমরা নিজেদের নোটবুকেও উত্তরগুলি টুকে রাখতে পারো যাদের দরকার তাদের সাথে আমার ব্লগের লিংকটি অবশ্যই শেয়ার করে দাও ।ধন্যবাদ সবাইকে। সবাই ভালো থেকো এবং পড়াশোনা করে তাও মন দিয়ে।।


কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
If you have any questions please ask