Smart Job Update

IBPS, SSC, Railway, Bank সহ সর্বশেষ সরকারি চাকরি, যোগ্যতা, আবেদন ও গুরুত্বপূর্ণ আপডেট বাংলায়।

Breaking

💬 আমাদের Telegram গ্রুপে যুক্ত হন

🔗 Join Telegram

📘 আমাদের Facebook পেজ Follow করুন

👍 Follow on Facebook

🎥 আমাদের YouTube চ্যানেলে যুক্ত হন

👉 Subscribe Now

মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিষবৃক্ষ উপন্যাস - প্রশ্ন উত্তর আলোচনা - UGC NET WB SET বাংলা

"বিষবৃক্ষ" উপন্যাসটি বঙ্কিমচন্দ্রের চতুর্থ বাংলা উপন্যাস । সামাজিক উপন্যাস হিসেবে বিষবৃক্ষ সার্থকতা লাভ করেছে।এটি তার "বিষবৃক্ষ- কৃষ্ণকান্তের উইল -রজনী" গার্হস্থ্য ধর্মী উপন্যাস ত্রয়ীর অন্যতম।১২৭৯ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যা (১৮৭২) থেকে চৈত্র সংখ্যা পর্যন্ত বঙ্গদর্শন পত্রিকায় মোট বারোটি কিস্তিতে উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়।

বিষবৃক্ষ উপন্যাস - প্রশ্ন উত্তর আলোচনা - UGC NET WB SET বাংলা



বিষবৃক্ষ উপন্যাস - প্রশ্ন উত্তর আলোচনা - UGC NET WB SET বাংলা :

বিষবৃক্ষ" উপন্যাসের রচয়িতা কে?

উ: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসের প্রকাশকাল ১৮৭৩ সালে।
  • বঙ্কিমচন্দ্রের জন্ম উত্তর ২৪ পরগনা জেলার নৈহাটি শহরের কাঁটালপাড়া গ্রামে।

  • বঙ্কিমচন্দ্রের পিতার নাম যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এবং মাতা দূর্গাসুন্দরী দেবী।
  • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের দাদা শ্যামচরণ ও সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসের বিষয়বস্তু ত্রিকোন প্রেমের কাহিনী।
  • বঙ্কিমচন্দ্র কর্মজীবনে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর পদে চাকরি করেছেন ।
  • ১৮৯১ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে রায়বাহাদুর খেতাব দেয়। 
  • ১৯৮৪ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে কম্পানিয়ন অব দ্য মোস্ট এমিনেন্ট অর্ডার অফ দা ইন্ডিয়ান এম্পায়ার খেতাব দেয়।
  • বঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম বিয়ে ১১ বছর বয়সে ১৮৪৯ সালে ।
  • দ্বিতীয় বিবাহ হয় ১৮৬০ সালে রাজলক্ষ্মী দেবীর সাথে ।
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসের প্রথম প্রকাশকাল ১৮৭৩ সালে ১লা জুন।
  • প্রথম সংস্করণে পৃষ্ঠা সংখ্যা ছিল ২১৩ টি ।
  • ১৮৯১ সালে শিয়ালকোট থেকে এর হিন্দুস্থান অনুবাদ প্রকাশিত হয়।
  • ১৮৮৪ সালে মিরিয়াম এস নাইট এর ইংরেজি অনুবাদ করেন।
  • অমৃতলাল বসু এই উপন্যাসের নাট্যরূপ দেন "বৃষবৃক্ষ" নামে।
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসের মোট ৫০ টি পরিচ্ছেদে রয়েছে তবে খন্ড বিভাজন নেই ।
  • উপন্যাসটি উৎসর্গ করা হয়েছে শ্রীযুক্ত বাবু জগদীশনাশ রায় কে।
  • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় "The Bare Of Life" নামে বিষবৃক্ষ উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ করেন এবং এই অনুবাদটি তিনি লেডি এলিয়টকে উপহার পাঠান। 
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসে সর্বপ্রথম ১৮৭৩ সালে নাট্যরূপ দেন গিরিশচন্দ্র ঘোষ যা ন্যাশনাল থিয়েটারে অভিনীত হয়।
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসকে 'কুন্দ' নামে নাট্যরূপ দেন অমরেন্দ্রনাথ দত্ত।
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাস ২৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে ১লা মে গ্রেট ন্যাশনাল থিয়েটারে অভিনীত হয়।
  • প্রথম চারটি পরিচ্ছেদের নাম:
  • প্রথম : নগেন্দ্রের নৌকা যাত্রা।
  • দ্বিতীয় : দ্বীপ নির্বাণ ।
  • তৃতীয়: ছায়া পূর্বগামিনী ।
  • চতুর্থ: এই সেই ।
  • শেষ চারটি পরিচ্ছেদের নাম:
  • ৪৭তম : সরলা এবং সর্পি ।
  • ৪৮তম:  কুন্দের কার্যতৎপরতা ।
  • ৪৯তম: এতদিনে মুখ ফুটিলো ।
  • ৫০তম: সমাপ্তি ।
  •  

  • অতুলচন্দ্র মিত্র বিষবৃক্ষ উপন্যাসের যে নাট্যরূপ দিয়েছেন সেটি এমারেল্ড থিয়েটারে অভিনীত হয়।
  • উপন্যাসের প্রথম সংস্করণ ১৮৭৩ খ্রিস্টাব্দে।
  • দ্বিতীয় সংস্করণ ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে ।
  • তৃতীয় সংস্করণ ১৮৮০ খ্রিস্টাব্দে ।
  • চতুর্থ সংস্করণ ১৮৮১ খ্রিস্টাব্দে।
  • জৈষ্ঠ মাসের কথা দিয়ে বিষবৃক্ষ উপন্যাসটি শুরু হয়েছে।
  • নগেন্দ্র দত্ত নৌকারোহন করে কলকাতা যাচ্ছেন।
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসের নগেন্দ্র চরিত্র গোবিন্দপুর এর জমিদার।
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসের নায়ক চরিত্র নগেন্দ্র দত্তের বয়স ত্রিশ বছর।
  • কোন কোন ভদ্র গ্রামের ঘাটে মধ্যবয়স্করা শিব পূজা করেছিলেন।
  • উপন্যাসিক ডাহুক পাখিকে রশিক লোক বলে সম্বোধন করেছেন ।
  • ঔপন্যাসিক চিলকে রাজমন্ত্রী বলেছেন ।
  • নগেন্দ্রর নৌকার মাঝির নাম রহমত মোল্লা।
  • নগেন্দ্র যখন প্রথম কুন্দনন্দিনীকে দেখে তখন তার বয়স ছিল ১৩ বছর। 
  • "এই শ্যামাঙ্গী নারী বেশে রাক্ষসী, ইহাকে দেখিলে পলায়ন করিও"– শ্যামাঙ্গীর রাক্ষসী বিষবৃক্ষ উপন্যাসের  হীরা চরিত্র কে বলা হয়েছে।
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসের নারী চরিত্র কুন্দনন্দিনীর গ্রামের নাম ছিল ঝুমঝুমপুর ।
  • কুন্দনন্দিনীর প্রতিবেশী কন্যার নাম চাঁপা।
  • কুন্দ নন্দিনীর মাসির বাড়ি যেখানে বলে গ্রামের লোক জানিয়েছে সেটি হল শ্যামবাজার।
  • গ্রামের লোক কুন্দনন্দিনীর মেসোর নাম যা বলেছে সেটি ছিল বিনোদ ঘোষ ।
  • নগেন্দ্রের স্ত্রীর নাম সূর্যমুখী।
  • কমলমনির শ্বশুরালয় কলিকাতায় ।
  • কমলমনির স্বামীর নাম শ্রীশচন্দ্র মিত্র।
  • শ্রীশবাবু প্লন্ডর ফেয়ারলির বাড়ির মুতসুদ্দি।
  • শ্রীশবাবু ধনবান ব্যক্তি।
  • কমলমনির বয়স ১৮ বছর। 
  • নগেন্দ্রের পিতা কমলমনি ও সূর্যমুখীর শিক্ষাদাত্রি হিসেবে নিয়োগ করেছিলেন মিস টেম্পল কে।
  • নগেন্দ্র তার যে সুহৃদকে চিঠি লিখে বিষবৃক্ষ উপন্যাসের কুন্দনন্দিনী চরিত্র কথা জানিয়েছিল সে হলো — হরদেব ঘোষাল ।
  • কবি কালিদাস ও মালিনী প্রসঙ্গ কবির কোন কাব্যের সংগঠনে তৈরি হয়েছিল?— মেঘদুত কাব্য।
  • সূর্যমুখীর পিত্রালয় কোন্নগর ।
  • মালিনী কি নামের মালা গেঁথে এনেছিল কালিদাসের জন্য ?–মদনমোহিনী। 
  • তারাচরণের মাতার নাম শ্রীমতি। 
  • সূর্যমুখী নগেন্দ্রকে প্রবৃত্তি দিয়া গ্রামের একটি স্কুল সংস্থাপিত করাইলেন, তারাচরণ তাহাতে মাস্টার নিযুক্ত হইলেন।
  • তারাচরণ সিটিজেন অফ দা ওয়ার্ল্ড এবং স্পেক্টেটর পড়িয়েছিলেন ।
  • তিন বুক জিওমেট্রি পড়েছিলেন তিনি এরকম কথা কথা প্রচলিত ছিল। 
  • নগেন্দ্রর বাড়ির বাহিরে তিন মহল, ভিতরে তিন মহল।
  • বৈঠকখানার আলিশার উপরে মধ্যস্থলে এক মৃন্ময় বিশাল সিংহ জটা লম্বিত করিয়া লোল জিহ্বা বাহির করিয়াছিল।
  • নগেন্দ্রর বাড়িতে যে যে মহল রয়েছে সেগুলি হল— কাছারি বাড়ি ,পূজার বাড়ি ,ঠাকুরবাড়ি ইত্যাদি।
  • কাছারি বাড়ির পশ্চাতে যে অন্দরমহল তাহাতে নগেন্দ্র নিজ ব্যবহার্য। 
  • কার জামাই দারোগার মুহুরী —কৈলাসীর জামাই।
  • ভট্টাচায্যিদের মেয়ের উপপতি শ্যাম বিশ্বাস।
  • বিষবৃক্ষ উপন্যাসের সূর্যমুখী চরিত্র এর বয়স ২৬ বছর।
  • বিবাহের কত বছর পর কুন্দনন্দিনী বিধবা হয়?— তিন বছর পর ।
  • হরিদাসী বৈষ্ণবী আসলে দেবেন্দ্র।
  • কার লেখা পাঁচালী পাঠের কথা উপন্যাসে আছে?— দাসু রায়ের পাঁচালী।
  • নগেন্দ্র ঠাকুরবাড়িতে তন্দুলাদী বিতরণ করা হতো রবিবার করে।
  • কুন্দনন্দিনী হরিদাসী বৈষ্ণবী কে কীর্তন গাইতে বলেছিল। 
  • হরিদাসী বৈষ্ণবের শ্যামা বিষয়ক গান শুনে সূর্যমুখী মহিলা ও প্রিতা হয়েছিলেন। 
  • দেবেন্দ্র এবং নগেন্দ্র উভয় এক বংশের।
  • দেবীপুরের বাবুদের সঙ্গে গোবিন্দপুরে বাবুদের মুখের আলাপ পর্যন্ত ছিল না। 
  • এক বড় মোকদ্দমায় নগেন্দ্রর পিতামহ দেবেন্দ্র পিতামহকে পরাজিত করায় দেবীপুরের বাবুরা হিন্দবল হয়ে পড়েছিলেন ।
  • দেবেন্দ্র মুখমণ্ডলের রোমাবলির চিহ্নমাত্র ছিল না। হরিপুর জেলায় যে জমিদারের মেয়ের সাথে
  • দেবেন্দ্রর বিয়ে বিবাহ হয় তিনি হলেন গণেশ বাবু।
  • দেবেন্দ্র স্ত্রীর নাম হৈমবতি।
  • দেবেন্দর মাতুল পুত্রের নাম সুরেন্দ্র।
  • " আমি আপনার চিতা আপনি সাজাইয়া"— উক্তিটি হল সূর্যমুখীর।
  • নগেন্দ্রর পরিচর্যার জন্য সূর্যমুখী যে নতুন দাসী রেখেছিল তার নাম কুমুদ।
  • উপন্যাসে যে বিখ্যাত ব্যক্তির নাম রয়েছে তার নাম বিদ্যাসাগর।
  • ন্যায় কচকুচি ঠাকুর বিধবা বিবাহের পক্ষে তর্ক করে বাবুর কাছ থেকে টোল মেরামতির জন্য টাকা নিয়েছিল ১০ টাকা।
  • সার্বভৌম ঠাকুর বিধবা বিবাহের প্রতিবাদ করেন তাই খুশি হয়ে সূর্যমুখী তার মেয়ের বিয়ের জন্য পাঁচ ভরি সোনার বালা গড়িয়ে দিয়েছিলেন।
  • " স্বামীর প্রতি যাহার বিশ্বাস রহিল না তাহার মরাই মঙ্গল"– চিঠিতে কমলমনি সূর্যমুখী কে এই কথা বলেছিল ।
  • গোমস্তা একজন প্রজাকে মেরে টাকা নিয়েছিল বলে নগেন্দ্র গোমস্তাুর  বেতন থেকে দশ টাকা কেটে প্রজাকে দিয়েছিলেন।
  • শ্রীশচন্দ্রের পুত্রের নাম সতীশচন্দ্র।
  • শ্রীশচন্দ্রের বাড়িতে যিনি যাত্রা করেছিলেন তিনি হল গোবিন্দ অধিকারী।
  • "দাদাবাবু একটি সোনার কৌটায় এক কড়া কানা করেছিল তাই কে নিয়ে গিয়েছে "— সোনার কৌটা বলতে এখানে বলা হয়েছে সূর্যমুখী কে
  • কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধকালে ভগদত্ত্ব অর্জুনের প্রতি বৈষ্ণবাঅস্ত্র নিক্ষেপ করেন।
  • কমলমনি যখন গোবিন্দপুর এ যাত্রা করেছিল সতীশকে নিয়ে , তখন শ্রীশচন্দ্র যেতে পারেনি কারণ তিসি কেনার কাজে তাকে থাকতে হয়েছিল।
  • চুল বাধা কাজটি কমলমনির রোগ বলে বলা হয়েছে।
  • হিরা দাসী কায়স্থ গড়ে ঘরের কন্যা।
  • হীরার বয়স কুড়ি বছর। 
  • নগেন্দ্রর বাড়ির উদ্যানের মধ্যে যে পুষ্করিনি ছিল তার সোপানের উভয় ধারে যে গাছ ছিল সেগুলি ছিল বকুল গাছ।
  • নগেন্দ্র কে উপন্যাসিক চোর বলেছেন ,তিনি বলেছেন নগেন্দ্র কে "চোরের অপেক্ষাও হীন" কারণ চোর সূর্যমুখীর কি করিত তাহার গহনা চুরি করিতো ,অর্থ হানি করিত ।কিন্তু তুমি তাহার প্রাণহানি করিতে আসিয়াছো।
  • "কোন এত দুর্বৃত্তিতে তৃপ্তি জন্মিল না যে সে অনথা বালিকাকে অধঃপাতে দিতে হবে"— এ কথা সুরেন্দ্র দেবেন্দ্র কে বলেছে।
  • হীরার বাড়ি প্রাচীর আট।
  • হীরার বাড়ির দুটি মেটে ঘর। 
  • ঘর দুটিতে আলপনা পদ্ম আঁকা পাখি ও ঠাকুর আঁকা।
  • উঠানের একপাশের রাঙা শাক ,তার কাছে দোপাটি, মল্লিকা, গোলাপ ফুল ।
  • হীরার গঙ্গাজল মালতী গোয়ালিনী।
  • মালতি গোয়ালিনীর বাড়ি দেবীপুরে।
  • মালতি গোয়ালিনীর বয়স ত্রিশ বত্রিশ।
  • "যে কুন্দ কে আনিয়া দিয়ে দিবে তাহাকে এই হার দিবে দিবো। "—কমল মনি নিজের কন্ঠহার খুলে বাড়ির সকলকে দেখিয়ে এই কথা বলেছিল। 
  • হীরার বাড়িতে হিরা ছাড়া আর থাকে তার আয়ী
  • হীরা যে দাসীর সাথে ঝগড়া করেছিল তার স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্যে সে হলো কৌশল্যা ।
  • "আমি যত আমাকে তিরস্কার করিয়াছি, তুমি কখনো তত তিরস্কার করিবে না। আমি পাপাত্মা আমার চিত্তবশ হইল না।"— উক্তিটির বক্তা নগেন্দ্র।
  • হীরা বাবুদের বাড়ি থেকে যে পশু এনেছিল তা হল হরিণ।
  • হীরার ঘরে যে ভাঙা বাদ্যযন্ত্র ছিল সেটি ছিল বেহালা। 
  • "আরো আশীর্বাদ করি যে ,যেদিন তুমি স্বামীর প্রেমে বঞ্চিত হইবে সেদিন যেন তোমার আয়ু শেষ হয় ।আমায় এ আশীর্বাদ কেহ করে নাই।"— এ কথা সূর্যমুখী কমলমনি কে বলেছিল। 
  • সূর্যমুখী গৃহত্যাগ করার পর বাড়ি থেকে অর্ধক্রোশ দূরে পুষ্করিনির যে বাগানে শয়ন করেছিল সেটি ছিল আমবাগান ।
  • হরদের ঘোষালের কাছে প্রেরিত পত্রে সূর্যমুখী কে নগেন্দ্র যে মূল্যবান রত্নের সাথে তুলনা করেছে সেটি হলো নগেন্দ্র হরদেব ঘোষাল কে ।
  • বিষয়ের রক্ষণাবেক্ষণের ভার দেওয়ানের ওপর ন্যাস্ত করে নগেন্দ্র গৃহত্যাগ করেছিল।
  •  নগেন্দ্র বর্তমানে কুন্দনন্দিনীর পরিচর্যায় নিযুক্ত হয়েছিল হীরা দাসী।
  •  ব্রহ্মচারীর নাম ছিল শিবপ্রসাদ শর্মা ।
  • ব্রহ্মচারী যার বাড়িতে সূর্যমুখী কে নিয়ে এসেছিল তার নাম হরমনি। 
  • সূর্যমুখীর চিকিৎসা করেছিলেন যে বৈদ্য তার নাম রামকৃষ্ণ রায়।
  • সূর্যমুখীর যে রোগ হয়েছে বলে বৈদ্য মহাশয় বলেছিল তার নাম কাসরোগ ।
  • হরমনি বৈষ্ণবীর বাড়ি যে গ্রামে ছিল সেই গ্রামের নাম মধুপুর।
  •  চিঠিতে ব্রহ্মচারী নগেন্দ্র কে যে পথ দিয়ে আসতে বলেন সেটি ছিল রানীগঞ্জ ।
  • দেওয়ানকে নগেন্দ্র পাটনা থেকে পত্র প্রেরণ করেন।
  •  নগেন্দ্র মধুপুরে কার্তিক মাসে আসে। 
  • ব্রহ্মচারী ঠাকুর শ্রাবণ মাসে মধুপুর এসেছিলেন বলে রামকৃষ্ণ রায় জানিয়েছেন। 
  • ব্রহ্মচারী ঠাকুর ভাদ্র মাসে মধুপুর থেকে বিদায় নিয়েছিলেন বলে রামকৃষ্ণ রায় জানিয়েছেন।
  •  স্থাবর সম্পত্তি নগেন্দ্র সতীশচন্দ্রকে দিয়ে যাবেন বলে ভাবলেন।
  •  অস্থাবর সম্পত্তি নরেন্দ্র কমলমনিকে দেবেন বলে ঠিক করেন। 
  • নগেন্দ্র যখন সংসার বিষয় সম্পত্তি সবকিছু ত্যাগ করতে প্রস্তুত তখন তার বয়স ৩৩।
  • কলিকাতা থেকে রানীগঞ্জ পর্যন্ত সূর্যমুখী রেলে করে গিয়েছিল। 
  • "তুমি যেমন গর্বিতা তেমনি আমি তোমাকে প্রতিফল দিলাম"।— দেবেন্দ্র হীরার উদ্দেশ্যে বলেছে।
  •  যে চন্ডাল এর কাছ থেকে হীরা বিষ এনেছিল সে গোবিন্দপুরে থাকে।
  •  হীরা চন্ডাল কে ৫০ টাকা দিয়েছিল।
  •  ডাক্তার হীরার আই কে বলেছিল যে হীরার হিস্টারিয়া রোগ হয়েছে। 
  • ডাক্তার হীরার আইকে হীরার রোগের জন্য কাস্টর তেল দিয়েছিল।
  •  ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ: তারাচরণ।
  •  দশম পরিচ্ছেদ: বাবু।
  •  ১২ তম পরিচ্ছেদ: অঙ্কুর।
  •  ১৫ তম পরিচ্ছেদ: হীরা ।
  • ১৮৭৩ খ্রিস্টাব্দে শ্রী হারাচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কর্তৃক প্রথম উপন্যাসটি মুদ্রিত হয়।
  • কৃষ্ণকান্তের উইলের কাহিনী সরল তাতে কোন উপকাহিনী নেই, বিষবৃক্ষের কাহিনী জটিল, মূল কাহিনীয সঙ্গে একাধিক কাহিনী যুক্ত আছে।
  •  কৃষ্ণ কান্তের উইল এর শেষে নায়ক নায়িকার বিচ্ছেদ ঘটে ।কিন্তু বিষবৃক্ষের শেষে নায়ক নায়িকার মিলন হয়েছে।
  •  গোবিন্দলাল রোহিণী সম্পর্ক অবৈধ আর কুন্দ
  •  নগেন্দ্র এর বিয়ে আইন সংগত।
  •  উপন্যাসের উৎসর্গ পত্রের বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জগদীশ রায়কে কাব্যপ্রিয়,সুহৃদ্বর ও পন্ডিতাগ্রগণ্য বিশেষনে বিশেষিত করেছেন।

Disclaimer :

বাংলা ইউজিসি এবং ডব্লু বি সেট (UGC NET WB SET) পরীক্ষার নকশা ও উপন্যাস অধ্যায়ের বঙ্কিমচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস বিষবৃক্ষ। এই উপন্যাসটি একটি সামাজিক উপন্যাস ।আয়তনে অনেকাংশে বড় তাই প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ উত্তর আমি তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম ।তোমরা অত্যন্ত খুঁটিয়ে তোমাদের টেক্সটি যদি ভালো করে পড়ো এবং আমার আলোচনা করা উত্তরগুলি মুখস্থ করে নাও তাহলে আশা করি তোমাদের এই অধ্যায় থেকে আসা কোনরকম প্রশ্নেরই উত্তর বুঝতে কোন রকম সমস্যা হবে না।

 তোমাদের মত আরো যারা নেট সেট পরীক্ষার জন্য প্রিপারেশন নিচ্ছ বা নিচ্ছে তাদের সাথে অবশ্যই এটি শেয়ার করে দিও। সবাই ভালো থেকো পড়াশোনা থেকে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

If you have any questions please ask

Dilei